যাবৎ জীবন সাস্থ্য হানি অথবা বিনা বিচারে অসীম কারাবরণ কোনটি ভয়ের। ভারতের জেলে বিনা বিচারে বন্দী অগুনতি। জামিন ব্যবস্থা করা যায় নি এবং বা কোর্টে কেস উঠছে না। জেলে থাকতে কেউ কেউ ভাবেন এদের জন্য কিছু করা দরকার, বেরিয়ে এসে অবস্থার চাপেই হয়তো, করা হয়ে উঠে নি। যল্পনা করি এ হয়তো মন্দের ভালো, কারাগারের পরিবেশ ওনাদের পক্ষে সহনযোগ্য হয়েছে অভ্যাসে, মুক্তির নতুন চাপ , সহায়তা না পেলে, অসহ্য।
বিদেশ বাসী ভাগ্নে ভাগ্নি কোভিড বা অন্য অসুস্থ হলে একলাই সামাল দেয়, নয়তো হসপিটালে যায়। কোভিড হলে আমি পা তুলে আরাম কেদারায়, আমার মা সেল্ফ এপয়েন্টেড সাস্থ্য কর্মী। পথ্য পরিবেশনা অতূলনীয়া। ওরা পাঁচসাতদিনেই সুস্থ্য হয় । আমার পনেরো দিনের প্রোজেক্ট।
মনে শরীরে একটা দুটো খুঁতো প্রায় সবাই। কেউ বুঝে , না বুঝে কাটে কারো, কেউকে নিজের খামতি অন্যে বুঝায় দিতে হয়। লম্বা অসুস্থতাও বা অক্ষমতা অনেকে ভোগ করে সারা জীবন ।
খাঁচা বন্দী, নিজের মন/শরীর অক্ষমতা বন্দী, দায় বন্দী ইত্যাদি বন্দীত্ব যেমনি হোক কিছু মানুষকে এর মধ্যেও বেশ প্রানবন্ত থাকতে দেখি। অর্থাৎ just like Bitcoin mining some people know mining fun in life from almost nowhere.
No comments:
Post a Comment