Moddiji Demonitization এর কিছুদিন পরে বিকাল বিকাল লীনাদের বাড়ি থেকে বেডিয়ে হাঁটতেহাঁটতে লীনার সাথে ওর বাবার বাড়ি পৌঁছে যাই সন্তোষপুর। বাবার দেখভাল করতে ঢুকে পরলে আমি বাসে চড়ে বাড়ি ফিরে আসি। রাস্তাটা পুরোটাই আমার কাছে নতুন আর কোলকাতার রাস্তায় বান্ধবীর সাথে লম্বা পারি উজ্জল সন্ধ্যাটা এখনো চকচকে।
কয়কদিন আগেই ভাবনার জাবর কাটতেছিলাম যে নিজের অসুখে হসপিটাল ভর্তি হতে কি করতে হয়। জানা বাকি আছে। কিন্তুক হঠাৎ ইমারজেন্সিতে পৌঁছে গেলাম এম্বুলেন্স চেপে। আর তারপরে মেল ওয়ার্ডে রোগীর বেডে। নতুন অভিজ্ঞতা। নেপথ্যে কত কলকাঠি নাড়াতে হয়েছে জানা হয়ে উঠে নি। জানলেও হয়তো না লেখা রাখতে হবে। কোভিড ১৯ চিকিত্সা প্রটোকল মেনে আমার জন্য উদ্বেগ ছাড়া । সরকারী খরচে। ২২ মে সন্ধ্যায় বললেন বাড়ি যান। একটা এম্বুলেন্স ডেকে দুজনকে চডিয়ে দিয়ে বাই বাই। কাগজে পরিসংখান দেখি রোজ কত মানুষ রোগমুক্ত হয়েছেন। আমার স্টেটাস আমার জানা নেই।
No comments:
Post a Comment