অঘটন, ঘটনা আর দুর্ঘটনা। এমন অনেক ঘটনা ঘটে যা আইন বেয়াইনের বাইরে। তখন আবার নতুন আইন। আইন তৈরি হলে ঘটনাঘটনকে বেয়াইন বলা যায়। আইনের অস্তিত্ত জানাটা দরকার, বেয়াইন কাজ করছি জানতে পারি।
বুদ্ধুরাম অফিস যান। নির্দিষ্ট বাস স্টপে উঠেন এবং নাবেন। কন্ডাক্টর ভাড়া নেন, নামা ওঠা স্টপেজ জেনে, ৯, ৯ ১/২, ১০, ১১, ১২, (২২, ৩৫ এবং ৬০) টাকা। একই ধরনের বাসে, দুটি স্টপেজের মধ্যে ভাড়া ৯ থেকে ১২টাকা। নিশ্চয় কোনো আইন বলে। অনেক ক্ষমতাধর মানুষ, আইন করেন প্রতি দিন সাধারনের ব্যভারের জন্য। দয়া করে আগের আইন পড়ে দেখেন না। আইনের ওপর আইন চাপে। যাত্রী-কন্ডাক্টর বচসা চলে। সাধারন মানুষ আইন মানতে চান। আইন সরল হলে আইন মানাটা সম্ভব। আবার আইন জটিল হলে উকিল-আমলা-মন্ত্রী প্লেনে চড়েন।
কখনো আবার এক আইন অনেকদিন চলার পর কোর্ট রায় দেয় অমুক আইন বলে এই আইন বে-আইন। বুধুরাম একটা দুটো ঘা নে বেশ আছেন, তেনার ধারনা কোর্ট-পুলিশ-ডাক্তার ছুলে আঠার ঘা। সাধারন মানুষ কোর্ট থেকে শত হস্ত দূরে থাকার চেষ্টা করেন। অসাধারন জনতা স্বামি সুপ্রীম কোর্টে মামলা ঠোকেন, তাই খবরে শিরোনাম।
হীরো, ভিলেন, এন্টিহীরো। নোম্যাটার, ম্যাটার, এন্টিম্যাটার।
শিরোনাম -- বহুকাল পর এন্টিমিটারকে খুঁজে পেলেন মনে হয়। সে হীরো না ভিলেন, নাকি সুধুই এন্টিহীরো।
No comments:
Post a Comment